জাল নোট নিয়ে মামলা চলছে।
সরকারী পক্ষের উকিল: মাননীয় আদালত, আসামীদের কাছে জাল নোট ছাপানোর মেশিনপাওয়া গেছে। সুতরাং তারা যে জাল নোট ছাপানোর সাথে যুক্ত তাতে কোন সন্দেহ নেই। তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা হউক।”
আসামী পক্ষের উকীল : মাননীয় আদালত, মেশিন যদি প্রমান হয় তবে আমার বলবার কিছু নাই। আমি শুধ অনুরোধ করবো এই শহরের সকল পুরুষকে গ্রেপ্তার করে শাস্তি দেওয়া হউক।”
মাননীয় আদালত অবাক হয়ে প্রশ্ন করলেন: কেন?
আসামী পক্ষের উকীল: কারন তারা সকলেই একটি করে রেপ মেশিনের মালিক।
জোকস্ ২৯
ছোট খোকা: আম্মু, আব্বু কি খুব লাজুক?
আম্মু: হ্যা খোকা। তোমার আব্বু লাজুক না হলে তোমার বয়স কয়েক বছর বেশীই হত।
বনের রাজা বাঘ তাড়া করেছে শিকারীকে। বাঘ দৌড়াচ্ছে শিকারীকে ধরবার জন্য। আর শিকারী দৌড়াচ্ছে বাঘের আক্রমন থেকে নিজেকে বাঁচাবার জন্য। আগেই বন্দুকের গুলি শেষ হয়েছে। দৌড়াবার দমও শেষ। শিকারী শেষ চেস্টা করার জন্য দৌড়ানো থামিয়ে বাঘের মুখোমুখি হল। শিকারীর ইউ টার্নে বাঘ কিছুটা বিভ্রান্ত। শিকারী বললেন, ছি: ছি: বনের রাজা হয়ে খাবারের লোভে তুমি নগ্ন হয়ে দৌড়াচ্ছো। অশ্লীল…অশ্লীল।”লজ্জ পেয়ে এবার বাঘের ইউ টার্ন।
এক বিজ্ঞানী জঙ্গলে দীর্ঘদিন যাবত যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি নিয়া গবেষনায় মত্ত। অবশেষে তিনি একটাইঞ্জেকশন আবিস্কার কইরা ফালাইলেন। এখন টেষ্ট করানোর জন্যকেউরে পাইতেছে না। শেষমেষ নিজের পোষা বিড়ালের উপর সেইটা প্রয়োগ কইরা দিলেন। বিলাইযৌন উন্মাদনায় উত্তেজিত হইয়া যেইখানেই ফুটা পায় সেখানেই করা শুরু করে। বিজ্ঞানী সফল হইলে ও বিলাই লইয়া বিপদে পইড়া গেলেন। বিলাইয়ের সেক্স কিছুতেই কমে না।যখন যা পায় সেইটার লগেই সেক্স করবার যায়। শেষে বিজ্ঞানী বিলাইরে ধইরা ডীপ ফ্রীজে ঢুকাইয়া রাখল যাতে মইরা গেলে সকালে ফালাইয়া দিতে পারে।
সকালে বিজ্ঞানী ফ্রীজ খুইলা তাজ্জব হইয়া গেল, দেখল বিলাই খালি ঘামাইতেছে আর ঘাম মুছতেছে। বিজ্ঞানী জিগাইল কিরে তুই মরস নাই ? বিলাই চিল্লাইয়া কইলঃ শালা, কাচা মুরগির লগে করা যে কি কষ্ট সেইটা তুই কি কইরা বুঝবি ?
মেয়েরা নিজ দায়িত্বে পড়বেন ।
মেয়েরা চার রকমের হয়ে থাকে :
১. শ্বাসের সমস্যা আছে যাদের :- আহ…… আহ ……আহহহ…….
২. বাধ্যগত যারা :- ইয়েস, ওহ ইয়েস……আহইয়েস….oh yeah….yeah …
৩. লোভী মেয়েরা : more… more… plz give me more….plz
৪. ধার্মিকেরা: oh god… oh ! oh my god !!
এক মেয়ে কাঁদতে কাঁদতে ডাক্তার এর কাছে গেল ডাক্তার তাকে দেখে বলল
ডাক্তারঃ”আরে তোমার ঠোঁট কাটল কিভাবে?”
মেয়েঃ মানে কিস করতে গিয়ে!!
ডাক্তার( অবাক হয়ে)ঃ কিস করতে গেলে তো এত বেশি কাটার কথা না!!!
মেয়েঃ”না, মানে আমি ওকে কিস করতেছিলাম ওই সময়ই দরজা তে কে জানি নক করলো আর সাথে সাথে ভয় পাইয়া ও চেন বন্ধ কইরা দিসে 😛